কিভাবে ছড়ায়?
হুপিংকাশিতে আক্রান্ত শিশু হাঁচি কাশি দেয়ার সময় বাতাসের মাধ্যমে এই রোগ ছড়ায়। সুস্থ শিশু আক্রান্ত শিশুর সংস্পর্শে এলে এমনকি আক্রান্ত শিশুর ব্যবহৃত সামগ্রীর (তোয়ালে, খেলনা ইত্যাদি) মাধ্যমে এ জীবাণু শরীরে প্রবেশ করলে এ রোগ দেখা দেয়।
লক্ষণ
১ম সপ্তাহঃ
- শিশুর জ্বর হয়
- নাক দিয়ে পানি পড়ে
- চোখ মুখ লাল হয়ে যায় এবং কাশি দেখা দেয়
২য় সপ্তাহঃ
- কাশি মারাত্মক আকার ধারণ করে
- শিশু যখন কাশে তখন তার খুব কষ্ট হয় এবং চোখ স্ফীত ও লাল হয়ে যায়।
- কাশির পর শিশু “হুপ” শব্দ করে শ্বাস নেয় তবে ছয় মাসের কম বয়স্ক শিশু “হুপ” শব্দ ছাড়াও কাশতে পারে এবং বমি করতে পারে।
- অনেক সময় বমিও হয়।
- যদি কাশি তিন সপ্তাহের বেশি সময় ধরে চলে তাহলে হুপিং কাশি বলে অনুমান করা যেতে পারে
৩-৬ সপ্তাহঃ
- কাশি ধীরে ধীরে কমে যায়
প্রতিরোধ
তিন ডোজ পেন্টাভ্যালেন্ট ভ্যাকসিন দিয়ে শিশুকে এ রোগ থেকে রক্ষা করা যায় ।