কিভাবে ছড়ায়?

এই রোগের জীবাণু পশুর মলের মাধ্যমে নির্গত হয়ে মাটির সাথে মিশে থাকে এবং যেকোনো কাটা/ক্ষত স্থান দিয়ে শরীরে ঢোকে। শিশুর জন্মের পর অপরিষ্কার (জীবাণুযুক্ত) ছুরি, কাঁচি বা ব্লেড দিয়ে নাড়ি কাটলে অথবা কাঁচা নাড়িতে গোবর বা ময়লা কাপড় ব্যবহার করলে নবজাতক শিশুর ধনুষ্টঙ্কার রোগ হতে পারে। জন্মের ২৮ দিন পর্যন্ত শিশুকে নবজাতক বলা হয়।

লক্ষণ

শিশু

জন্মের ১ম ও ২য় দিন শিশু স্বাভাবিকভাবে কাঁদতে পারে এবং বুকের দুধ টেনে খেতে পারে। পরবর্তীতে-

মা

প্রতিরোধ

১৫-৪৯ বছর বয়সের সন্তান ধারণক্ষম সকল মহিলাকে সময়সূচি অনুযায়ী ৫ ডোজ টিটি টিকা দিয়ে নবজাতক ও মায়ের ধনুষ্টংকার রোধ করা যায়। এছাড়াও নিরাপদ প্রসব পদ্ধতি অভ্যাস করা ও নাড়ি কাটার জন্য জীবাণুমুক্ত ব্লেড ব্যবহার করা দরকার।